নিজস্ব প্রতিবেদন
তিন বেলা খায় না যে শহর, তাদের নামে উন্নয়নের ব্যানার কেন?
শহরের মোড়ে মোড়ে চোখধাঁধানো ব্যানার, তাতে লেখা ‘উন্নয়নের জোয়ার’। অথচ পাশেই মর্জিনা বেগমের ঘরে আজ দুপুরে হাঁড়ি চড়ে না। এই বৈপরীত্য কি আমরা স্বাভাবিক করে ফেলেছি?
যারা নিখোঁজ হয়, তারা আর মানুষ নয়?
নিখোঁজ সাংবাদিক, ছাত্রনেতা, মানবাধিকার কর্মী
তাদের খোঁজ নেওয়া কি রাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়? নাকি তারা কেবল ফেসবুক পোস্ট আর ব্যানারে সীমাবদ্ধ?
স্কুল আছে, শিক্ষক নেই; বই আছে, পাঠ নেই”
টিনের ঘরের স্কুলটি দাঁড়িয়ে আছে নিরবে। খালি বেঞ্চ, মাকড়সার জাল আর তালা দেওয়া অফিস ঘর—যেন গোটা ভবনটিই ছুটি নিয়ে রেখেছে বছরের পর বছর।
গার্মেন্টসে মায়ের ঘাম, শহরের আলোয় ভেসে যায়”
সকালে ৭টা থেকে রাত ৯টা। কোনো দিন ঠিকমতো বসে খাওয়ার সময় পায় না রহিমা। কিন্তু ওর মেয়ে এখন অনলাইনে ইংরেজিতে কথা বলতে পারে। এটাই কি প্রগতির আসল গল্প
পুলিশ যদি পাহারাদার না হয়ে পাহারাদারকে ভয় দেখায়?”
রাস্তায় দায়িত্ব পালনের সময় এক সাংবাদিককে জিজ্ঞেস করা হয়: “তুমি কী করো?”—যখন উত্তর দেওয়া হয়, “সাংবাদিক,” তখন স্যালুট নয়, বরং ধমক। রাষ্ট্রে কি সাংবাদিকতা অপরাধ
ভোট এলো, প্রতিশ্রুতি ফিরলো—কিন্তু রাস্তাটা গেল কই?
নির্বাচনের আগে গ্রামের রাস্তায় বসে জনসভা হয়েছিল। এমপি সাহেব বলেছিলেন, এই রাস্তায় ২ মাসের মধ্যে কার্পেটিং হবে! এখন ভোটের ৯ মাস পর, সেখানে হাঁটলেও হোঁচট খেতে হয়।
শাহরিয়ার চিঠি: পাঠকের কাছেই প্রশ্ন রাখি
সমাজে ঘটে যাওয়া কোনো একক ঘটনা নিয়ে গভীর মানবিক ও দার্শনিক ভাবনা, যেখানে মো: শাহরিয়া প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন—আমরা মানুষ হিসেবে ঠিক কোথায় দাঁড়িয়ে আছি?